- FAVORITOS
-
- EXPLORAR
-
-
-
-
-
-
-
- Male
- Seguido por 0 pessoas
Atualizações recentes
- https://scorum.com/en-us/other/@amrajani/43doruSCORUM.COMসঙ্গ দোষে লোহা ভাসে: জীবনের পথে প্রভাব এবং শিক্ষা — amrajani on Scorumবাংলা ভাষার এই প্রবাদটি আমাদের সমাজ এবং জীবনে গভীর অর্থ বহন করে। সঙ্গ দোষে লোহা ভাসে বলতে বোঝানো হয় যে, একজন মানুষ তার আশেপাশের মানুষদের দ্বারা প্রভাবিত হয়, এবং কখনও কখনও এই প্রভাব এতটাই শক্তিশালী হয় যে ব্যক্তি তার নিজস্ব নীতি, আচরণ, ও মূল্যবোধ থেকে দূরে সরে যেতে পারে। লোহা যে0 Comentários 0 Compartilhamentos 97 VisualizaçõesFaça o login para curtir, compartilhar e comentar!
- https://daddycow.com/blogs/view/39280DADDYCOW.COMFemale Education Paragraph: অগ্রগতি ও চ্যালেঞ্জনারী শিক্ষা একটি জাতির উন্নতির জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভিত্তি হিসেবে বিবেচিত হয়। একজন শিক্ষিত নারী কেবল নিজেকে নয়, বরং তার পরিবার, সমাজ এবং জাতির উন্নয়নে বিশাল অবদান রাখতে পারে। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে নারী শিক্ষার গুরুত্ব অপরিসীম, তবে এখনও এই ক্ষেত্রে অনেক চ্যালেঞ্জ রয়ে গেছে। female education paragraph নিয়ে আলোচনা করলে এর উন্নয়ন ও বর্তমান পরিস্থিতি নিয়ে বিশদভাবে জানার প্রয়োজন। নারী শিক্ষার গুরুত্ব নারী শিক্ষার গুরুত্ব অনস্বীকার্য। একজন নারী যদি শিক্ষিত হয়, তবে তিনি তার পরিবারে শিক্ষার আলো ছড়াতে সক্ষম হন। মা হিসেবে তিনি তার সন্তানদের সঠিক দিকনির্দেশনা দিতে পারেন এবং তাদের নৈতিক ও সামাজিক শিক্ষায় সাহায্য করতে পারেন। প্রাচীন সমাজে নারীদের শিক্ষার প্রতি গুরুত্ব কম দেওয়া হতো, কিন্তু বর্তমানে এই চিত্র পরিবর্তিত হয়েছে। নারী শিক্ষার মাধ্যমে সমাজের সব স্তরে নারীদের সম্পৃক্ত করা সম্ভব হচ্ছে। একজন শিক্ষিত নারী শুধু ঘরোয়া দায়িত্বে সীমাবদ্ধ থাকেন না; তিনি আর্থিকভাবে স্বাবলম্বী হয়ে উঠতে পারেন। কর্মজীবী নারী হিসেবে তিনি দেশের অর্থনীতিতে সরাসরি অবদান রাখতে পারেন। এছাড়া, নারী শিক্ষা উন্নত হলে শিশুমৃত্যুর হার কমে, মাতৃস্বাস্থ্যের উন্নতি ঘটে এবং সমাজে সুস্থ্য ও সচেতন নাগরিকের সংখ্যা বাড়ে। বাংলাদেশে নারী শিক্ষার বর্তমান অবস্থা বাংলাদেশে নারী শিক্ষা গত কয়েক দশকে উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি লাভ করেছে। সরকারি এবং বেসরকারি উদ্যোগের ফলে মেয়েদের স্কুলে যাওয়ার হার বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক পর্যায়ে মেয়েদের ভর্তি সংখ্যা ছেলেদের তুলনায় বেশ ভালো। বিশেষত গ্রামের মেয়েদের স্কুলে যাওয়ার প্রবণতা বেড়েছে। সরকার শিক্ষাবৃত্তি, বিনামূল্যে বই বিতরণ, এবং শিক্ষার্থীদের জন্য দুপুরের খাবারের ব্যবস্থা করে নারী শিক্ষাকে উৎসাহিত করছে। তবে, উচ্চশিক্ষার ক্ষেত্রে নারীদের অংশগ্রহণ এখনো পর্যাপ্ত নয়। প্রাথমিক ও মাধ্যমিক স্তরে ভালো ফলাফল করলেও অনেক মেয়ে পারিবারিক বা আর্থিক কারণে উচ্চশিক্ষায় যেতে পারছে না। গ্রামীণ এলাকায় এই সমস্যাটি বেশি চোখে পড়ে। অনেক পরিবারে এখনও মেয়েদের স্কুল থেকে সরিয়ে নিয়ে বিয়ে দেওয়ার প্রবণতা রয়ে গেছে। ফলে তাদের শিক্ষা জীবন অসম্পূর্ণ থেকে যায়। প্রযুক্তি এবং নারী শিক্ষা বর্তমান সময়ে প্রযুক্তির মাধ্যমে নারী শিক্ষার প্রসার করা সম্ভব। অনলাইন0 Comentários 0 Compartilhamentos 62 Visualizações
Mais stories